২০২৪
34 বার পড়া হয়েছে
বিস্ফোরক আইনের মামলায় রংপুর মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট মাহফুজ উন নবী ডন, জেলা বিএনপির সদস্য সচিব আনিসুর রহমান লাকু, মহানগর যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক জহির আলম নয়নসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে ১০ বছর করে কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত।
সোমবার (২০ নভেম্বব) দুপুরে রংপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত-১ এর বিচারক কৃষ্ণকান্ত রায় এই আদেশ দেন। অন্য আসামিরা হলেন- জেলা যুবদলের সহ-সভাপতি তারেক হাসান সোহাগ ও যুবদলী কর্মী আরিফ হোসেন। রায়ে ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে আরো ৬ মাস করে কারাদণ্ডাদেশ দেয়া হয়। মামলায় অন্য দুই আসামি জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক রইচ আহমেদ ও জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক সামসুল হক ঝন্টুকে মারা যাওয়ায় তাদের অব্যাহতি দেয়া হয়েছে।
রাষ্ট্রপক্ষের কুশলি আব্দুস সাত্তার জানান, ২০১৩ সালের ১৯ মে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দলের হরতালের আগের রাতে রংপুর পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট মাঠে ঢাকা কোচে অগ্নিসংযোগের জন্য প্রস্তুতি নেয়ার সময় পুলিশ আসামিদের হাতেনাতে গ্রেফতার করে। এ সময় তাদের কাছে থেকে ৫৬টি চকলেট বোমাসহ বিভিন্ন সরঞ্জামাদি উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় তাদের গ্রেফতারপূর্বক তৎকালীন কোতয়ালী থানার এসআই চন্দন কুমার চক্রবর্তি মামলা করেন। ১৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ এবং জেরা শেষে তাদের বিরুদ্ধে এই রায় দেয়া হলো। রায় প্রদানের সময় মাহফুজ উন নবী ডন কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন।
রায়ে খুশি হওয়ার কথা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপক্ষ। আর আসামিপক্ষের আইনজীবী আফতাব হোসেন জানিয়েছেন, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতে এই রায়ে জাতি হতবাক হয়েছে। আদালতকে ব্যবহার করে বিএনপি নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়ে সরকার ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করতে চাচ্ছে। রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করার কথাও জানান তারা।
বিস্ফোরক আইনের মামলায় রংপুর মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট মাহফুজ উন নবী ডন, জেলা বিএনপির সদস্য সচিব আনিসুর রহমান লাকু, মহানগর যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক জহির আলম নয়নসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে ১০ বছর করে কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত।
সোমবার (২০ নভেম্বব) দুপুরে রংপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত-১ এর বিচারক কৃষ্ণকান্ত রায় এই আদেশ দেন। অন্য আসামিরা হলেন- জেলা যুবদলের সহ-সভাপতি তারেক হাসান সোহাগ ও যুবদলী কর্মী আরিফ হোসেন। রায়ে ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে আরো ৬ মাস করে কারাদণ্ডাদেশ দেয়া হয়। মামলায় অন্য দুই আসামি জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক রইচ আহমেদ ও জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক সামসুল হক ঝন্টুকে মারা যাওয়ায় তাদের অব্যাহতি দেয়া হয়েছে।
রাষ্ট্রপক্ষের কুশলি আব্দুস সাত্তার জানান, ২০১৩ সালের ১৯ মে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দলের হরতালের আগের রাতে রংপুর পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট মাঠে ঢাকা কোচে অগ্নিসংযোগের জন্য প্রস্তুতি নেয়ার সময় পুলিশ আসামিদের হাতেনাতে গ্রেফতার করে। এ সময় তাদের কাছে থেকে ৫৬টি চকলেট বোমাসহ বিভিন্ন সরঞ্জামাদি উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় তাদের গ্রেফতারপূর্বক তৎকালীন কোতয়ালী থানার এসআই চন্দন কুমার চক্রবর্তি মামলা করেন। ১৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ এবং জেরা শেষে তাদের বিরুদ্ধে এই রায় দেয়া হলো। রায় প্রদানের সময় মাহফুজ উন নবী ডন কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন।
রায়ে খুশি হওয়ার কথা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপক্ষ। আর আসামিপক্ষের আইনজীবী আফতাব হোসেন জানিয়েছেন, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতে এই রায়ে জাতি হতবাক হয়েছে। আদালতকে ব্যবহার করে বিএনপি নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়ে সরকার ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করতে চাচ্ছে। রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করার কথাও জানান তারা।