২০২৪
8 বার পড়া হয়েছে
ফরচুন বরিশাল ও দুর্বার রাজশাহীর ম্যাচ দিয়ে ৩০ ডিসেম্বর শুরু হবে দেশের একমাত্র ফ্র্যাঞ্চাইজিভিত্তিক টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট প্রতিযোগিতা বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল)। বিপিএলের একাদশ আসরে সাত দল অংশ নিচ্ছে। মোট ৪৬ ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে। খেলা হবে ঢাকা, সিলেট এবং চট্টগ্রামে। ফাইনাল ম্যাচ হবে ৭ ফেব্রুয়ারি। বাড়তি একদিন রিজার্ভ হিসেবে রাখা হয়েছে।
বিপিএল এবার গুছিয়ে ও পরিকল্পিতভাবে আয়োজন করতে চাচ্ছে বিসিবি। প্লেয়ার্স ড্রাফটের পরপরই বেশ কিছু উদ্যোগও নিয়েছে আয়োজকরা। বিপিএল মাঠে গড়ানোর দুই মাস আগে পৃষ্ঠপোষক প্রতিষ্ঠান চূড়ান্ত করেছে আয়োজকরা, যা আগে কখনোই হয়নি। এবার দর্শকদের কথা মাথায় রেখে ই-টিকিট করার প্রক্রিয়াও হাতে নিয়েছে বিসিবি।
আগের ঘোষণা অনুযায়ী ২৬ ডিসেম্বর বিপিএল শুরু করতে চেয়েছিল আয়োজকরা। ৪ দিন পিছিয়ে চার-ছক্কার ধুন্ধমার প্রতিযোগিতা শুরু হবে ৩০ ডিসেম্বর থেকে। প্রতিদিন দুটি করে ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে। শুক্রবার বাদে দিনের ম্যাচগুলো শুরু হবে দুপুর দেড়টায়। সন্ধ্যার ম্যাচ শুরু হবে সাড়ে ছয়টায়। শুক্রবার দিনের ম্যাচ শুরু হবে দুপুর ২টায়। সন্ধ্যার ম্যাচ সন্ধ্যা ৭টায়।
৩০ ডিসেম্বর থেকে ৩ জানুয়ারি পর্যন্ত ঢাকায় প্রথম পর্বে মোট ৮ ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে। এরপর বিপিএল চলে যাবে সিলেটে। সিলেটে ছয় দিনে মোট ১২ ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে। ৬ জানুয়ারি সিলেটে প্রথম ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে। ১৫ জানুয়ারি হবে শেষ ম্যাচ।
এরপর বিপিএলের গন্তব্য চট্টগ্রাম। চট্টগ্রামেও ছয় দিনে ১২ ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে। ১৬ জানুয়ারি থেকে ২৩ জানুয়ারি পর্যন্ত চট্টগ্রামে ম্যাচগুলো অনুষ্ঠিত হবে।
ঢাকায় হবে বিপিএলের শিরোপা নির্ধারণী পর্ব। গ্রুপ পর্বের পাঁচদিনে আরও ১০ ম্যাচ অনুষ্ঠিত হওয়ার পর এলিমিনেটর, দুটি কোয়ালিফাইয়ার এবং ফাইনাল ম্যাচ ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে।
এলিমিনেটর এবং প্রথম কোয়ালিফায়ার হবে ৩ ফেব্রুয়ারি। দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ার হবে ৫ ফেব্রুয়ারি। এরপর ৭ ফেব্রুয়ারি হবে ফাইনাল। শেষ চার ম্যাচের জন্য রাখা হয়েছে রিজার্ভ ডে।