1. ziaulhaquecpa@gmail.com : admin :
সোমবার, �&#�&#�5533;&#�5533;&#�&#�5533;&#�5533;33;&#�&#�5533;&#�5533;33;; অক্টোব� &#�&#�5533;&#�5533;&#�&#�5533;&#�5533;33;&#�&#�5533;&#�5533;33;;�&#�&#�5533;&#�5533;&#�&#�5533;&#�5533;33;&#�&#�5533;&#�5533;33;;&#�&#�5533;&#�5533;33;, �&#�&#�5533;&#�5533;&#�&#�5533;&#�5533;33;&#�&#�5533;&#�5533;33;;:&#�5533;� পূর্বাহ্�
  •                      

ভারতে টাঁকশাল থেকে ৮৮ হাজার কোটি রুপি গায়েব!

সোনারদেশ ২৪ ডেস্ক
  • আপডেট করা হয়েছে শনিবার, ১৭ জুন, ২০২৩
  • &#�&#�5533;&#�5533;33;� বার পড়া হয়েছে

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ সোনারদেশ২৪:

ভারতের টাঁকশাল থেকে গায়েব হয়ে গেছে ৮৮ হাজার কোটি রুপি। সবগুলো ছিল ৫০০ রুপির নোট। এ নিয়ে অভিযোগ উঠেছে রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া (আরবিআই) এর ছাপাখানার বিরুদ্ধে। ভারতীয় সংবাদ মাধ্যমগুলো বিভিন্ন প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে।

রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, ভারতের টাঁকশালে নতুন ডিজাইন করা ৫০০ রুপির ৮৮১০.৬৫ মিলিয়ন নোট ছাপানো হয়েছিল। কিন্তু আরবিআই এর কাছে এসে পৌঁছেছে ৭,২৬০ মিলিয়ন নোট। বাকি যে পরিমাণ নোট গায়েব হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে, তার মূল্য প্রায় ৮৮ হাজার কোটি রুপি। সম্প্রতি ভারতের তথ্য অধিকার আইনে করা একটি প্রশ্নের উত্তরে এমন তথ্য ফাঁস হয়েছে বলে অভিযোগ করা হয়েছে। এ নিয়ে ভারতের আর্থিক মহলে শোরগোল পড়ে গেছে।

রিপোর্টে বলা হয়েছে, আরবিআই এর কাছে যাওয়ার মধ্যেই ১৭৬০ মিলিয়ন অর্থাৎ প্রায় ১৭৬ কোটি ৫০০ রুপির নোট রহস্যজনকভাবে গায়েব হয়ে গেছে। যদিও রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার তরফে এ প্রসঙ্গে এখনও কোনও তথ্য সামনে আনা হয়নি।

সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, আরটিআই (তথ্য অধিকার আইন) এর তথ্য মোতাবেক, নাসিকে নোটের ছাপাছানায় ২০১৫ থেকে মার্চ ২০১৬ এর মধ্যে ৫০০ রুপির প্রায় ৩৭৫.৪৫০ মিলিয়ন নোট ছাপিয়েছিল। কিন্তু রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার রেকর্ডে দেখা যাচ্ছে সেখানে পৌঁছেছে মাত্র ৩৪৫ মিলিয়ন নোট। রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া এখনও এ বিষয়ে মুখ না খোলায় বিষয়টি স্পষ্ট হয়নি।

মনোরঞ্জন রায় নামে ওই ব্যক্তির করা আরটিআই প্রসঙ্গ তুলে রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, ২০১৫ সালের এপিল থেকে ২০১৬ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত নাসিকের ছাপাখানায় ৩৭৫.৪৫০ মিলিয়ন সংখ্যক ৫০০ টাকার নোট ছাপানো হয়েছিল। কিন্তু এর মধ্যে আরবিআই পেয়েছে ৩৪৫ মিলিয়ন সংখ্যক নোট।

প্রসঙ্গত ভারতে তিনটি সরকারি টাঁকশাল রয়েছে। যেখানে নোট ছাপানো হয়। এরমধ্যে একটি রয়েছে বেঙ্গালুরুতে, একটি রয়েছে নাসিকে ও অপরটি রয়েছে দেওয়াসে। নোট এই টাঁকশালগুলোতে ছাপানো হয় ও পরে রিজার্ভ ব্যাংকের ভল্টে পাঠানো হয়।

রিপোর্টে দাবি করা হচ্ছে, এই নোট ছাপানো ও ভল্টে পাঠানোর মধ্যেই হয়েছে গলদ। আরটিআইকারী মনোরঞ্জন রায় বলেছেন যে, ১৭৬০.৬৫ মিলিয়ন নোট, যেগুলো হারিয়ে গেছে তা দেশের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্নের সৃষ্টি করেছে।

এই ঘটনায় সরব হয়েছেন দেশটির বিরোধী দলীয় রাজনীতিবিদরা।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন